কারাবন্দিদের সুরক্ষায় নানামুখি উদ্যোগও বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কারাগারে নতুন যে বন্দি আসছে তাদেরকে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে রেখে সুস্থতা নিশ্চিত করে তারপর অন্য বন্দিদের সঙ্গে রাখছি।
আর করোনার কোনও আলামত বা উপসর্গ দেখা গেলে, সঙ্গে সঙ্গে তার জন্য এবং তার আশপাশে যারা আছে সবাইকে আলাদা করে দেয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এবিষয়ে আমরা স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনার চেয়েও বাড়তি প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি।
গণমাধ্যমকে তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে ৮টা আইসোলেশন সেন্টার করা হয়েছে। বন্দিদের মধ্যে এখনও কোনও করোনা পজেটিভ পাওয়া যায়নি। শুধুমাত্র ঢাকা মেডিক্যালে যেসব কারারক্ষী দায়িত্ব¡ পালন করেন তাদের ২০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
কারাগার ও কারাবন্দিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি উল্লেখ করে কর্নেল আবরার হোসেন বলেন, এবিষয়ে আমরা ভাইরাস জিরো’ নামে নতুন একটা দামি মেডিসিন কোরিয়া থেকে আমদানি করেছি। সেটা দেশের সব কারাগারে ইতোমধ্যে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।