এর ফলে মার্চের মাঝামাঝি থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত বেকারভাতা আবেদনকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ৮৬ লাখ। বিসিসির সংবাদ অনুযায়ী, করোনা পরিস্থিতির আগে দেশটিতে ফেব্রুয়ারি মাসে বেকারত্বের হার ছিল সাড়ে ৩ শতাংশ। যা গত ৫০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
কিন্তু করোনার প্রভাবে লকডাউনের কারণে বেকারত্বের হার দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ। করোনার কারণে লকডাউন জারি হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি শুরু হয় মার্চের শেষ দিক হতে। শুধু এপ্রিল মাসেই দেশটিতে চাকরি হারিয়েছে প্রায় ২ কোটি মানুষ। লকডাউন অব্যাহত থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী ক্ষতির ঝুঁকি রয়েছে। বেকারত্বের হার আরো বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন অর্থনীতিবিদেরা।