আরো পড়ুনঃটসে হেরে ব্যাটিংয়ে কুমিল্লা
নীতিমালায় জানানো হয়, শিক্ষার্থী ছাড়াও শিক্ষক ও অভিভাবক দ্বারা র্যাগিং হতে পারে। র্যাগিং হতে পারে শারীরিক বা মানসিক, একক বা দলবদ্ধ। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সামাজিক বুলিং, সাইবার বুলিং, সেক্সুয়াল বুলিং বা জাতিগত বুলিং চরম আকার ধারণ করেছে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এতে শিক্ষার্থীরা বিষণ্ণতা, খিটখিটে মেজাজসহ হীনম্মন্যতায় ভুগে থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দুর্বল শিক্ষার্থীরা এর শিকার হয়।নীতিমালা অনুযায়ী, গভর্নিং বডি, এডহক কমিটি বা ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা র্যাগিংয়ে জড়িত থাকলে তাদের সদস্য পদ বাতিল করা যেতে পারে। শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জড়িত থাকলে তাদের এমপিওভুক্তি বাতিলসহ অস্থায়ী বা স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের নির্দেশনা রয়েছে। একইভাবে শিক্ষার্থীদের জন্যও এই বহিষ্কারের শাস্তি রাখা হয়েছে। ঘটনার গুরুত্ব অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহীনিকে অবগত করতে হবে।