মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৫৫ অপরাহ্ন
অবৈধ স্পা ব্যাবসায়ীদের সিন্ডিকেট!

গুলশান বনানীতে অর্থের বিনিময়ে পত্রিকা ও সাংবাদিকদের নামে অপপ্রচার

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০২৩
  • ৩১৩

গুলশান বনানীতে স্পা সেন্টার ও ম্যাসাজ পার্লারকে কেন্দ্র করে একটি ভূঁইফোড় গনমাধ্যমের সিন্ডিকেট অপরাধীদের সাথে অর্থের বিনিময়ে আতাত করে মূলধারার সাংবাদিকদের হয়রানি করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে জানা গেছে, জাফর নামের এক ব্যক্তি মাসুদ রানার সহযোগীতা নিয়ে তিনি বিভিন্ন গনমাধ্যমে এসব কূরুচীপূর্ণ বক্তব্য প্রকাশ সহ বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে এসব মূল ধারার সাংবাকিদের সমাজে হেয় ক্ষতি সাধন করার জণ্য তিনি অর্থের বিনিময়ে জাফরের কথামত এসকল কার্যক্রম করেন। অথচ প্রতিবেদনে যে সকল সাংবাদিক বন্ধু ও পত্রিকার নাম উল্লেখ করা হয়েছে তার মনে হয় জানা নেই এ সকল সাংবাদিকরা প্রায় ২০ বছরের উর্দ্ধে সাংবাদিকতা পেশায় সুনামের সহিদ  নিযুক্ত রয়েছেন  এবং তিনি কারো কোন বক্তব্য না নিয়েই সংবাদ প্রকাশ করে থাকেন। এতে কি ধারনা হয়না তিনি কোন ধরনের সাংবাদিক বা ভূঁইফোর সাংবাদিক কিনা এটা সকল মহলসহ জনমনের প্রশ্নবিদ্ধ রয়েছে।

আরো পড়ুন: ডেঙ্গু চিকিৎসার বিষয়ে আমরা প্রস্তুত: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

তবে মাসুদ নামের এক ভূঁইফোর সাংবাদিকের ফেসবুক পোষ্টে দেখা যায় ভূঁইফোর সাংবাদিক যখন পত্রিকার সম্পাদক এমন একটি পোষ্টে স্পষ্ট বোঝা যায় তিনি এটি মনগড়া এবং অর্থের বিনিময়ে জাফরের সাথে হাত মিলিয়ে গুলশান বনানীতে অবৈধ স্পা ব্যবসায়ীদেরকে নিয়ে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলার চেষ্টা এবং রাজত্বর সিংহাসনে বসতে খুবই আগ্রহ। আরে ভাই অপনার হয়ত জানা নেই এসব সাংবাদিকরা যখন গনমাধ্যমে এসছে তখন অপনার জম্মও হয়নি এবং এরা প্রকৃত সাংবাদিক কিনা তার যথেষ্ঠ প্রমান রয়েছে বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনে। কিন্তু আপনি যেটি করছেন সেটি গনমাধ্যমকে বিনষ্ট করা। যাতে সাংবাদিকতার মহান পেশাটাকে মানুষের কাছে কলংঙ্ককৃত বলে মনে হয়। তবে জাফরের কথামত বিভিন্ন স্পা বা ম্যাসাজ পার্লার প্রতিষ্ঠানের মালিকরা এসব কাজ করিয়েছেন। এতে সাংবাদিকতার মান ক্ষুন্ন হয়েছে বলে বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন অভিযোগ করেন।

আরো পড়ুন: মজনুর মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ
আরো জানা গেছে,  উক্ত জাফর নিজেই কোনো লেখা পড়া জানেন কিনা মনে হয়না। তবে সাংবাদিকতা খাতায় নাম লিখালেই সাংবাদিক হওয়া যায়না। অথচ জাফর নিজেকে সাংবাদিক দাবী করেন। তবে সাংবাদিকতা মানে কি সেটা উচ্চারণ পর্যন্ত করতে জানেনা এবং নারী বাণিজ্যসহ তার এইসব কু-কর্মের ঘটনা বিভিন্ন গনমাধ্যমে তুলে ধরা হয় এর আগেই। যাহা অনেক প্রমানিত রয়েছে। এর ফলে অবৈধ স্পা সেন্টারের মারিকদের যোগসাজে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও স্বনামধন্য সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা বানোয়াট ও ভুয়া সংবাদ প্রকাশ করেন। তার নিজের এতো ভয়ংকর অপরাধ ডাকতে এই ধরনের ভুয়া সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে বলে মনে করেন করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারের নিকট এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমি কঠোর ব্যবস্থা নিব। তবে আমার এলাকায় এধরনের ব্যবসা চলতে দেওয়া হবে না। আপনারা সাংবাদিকরা জানেন আমি ঢাকা মেট্রোপলিটনে রমনা বিভাগে দির্ঘদীন ধরে কর্মরত ছিলাম এবং কোন হোটেল বা এধরনের অশ্লিলতা বাণিজ্য আমি করতে দেইনি। আর এখানেও দিব না।

আরো পড়ুন: গ্যাংস্টার’ হিসেবে পরিচিত আনসারিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

শেয়ার করুন

আরো খবর